নৈর্ব্যক্তিক

তাহারেই পড়ে মনে কবিতার mcq | তাহারেই পড়ে মনে mcq

তাহারেই পড়ে মনে কবিতার mcq: তাহারেই পড়ে মনে কবিতাটি ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে মাসিক মোহাম্মদী পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় প্রকৃতি ও মানব মনের সম্পর্ক একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ফুটে উঠেছে। সাধারণত বসন্তের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কবি মনে আনন্দের শিহরণ জাগিয়ে তোলে কিন্তু এবার কবির মন শোক ও বেদনায় ভোরাক্রান্ত। 
তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় সুফিয়া কামালের ব্যক্তি জীবনের দুঃখময় ঘটনার ছায়াপথ ঘটেছে। সুফিয়া কামালের সাহিত্য সাধনার প্রধান সহায়ক ও তার স্বামী সৈয়দ নেহাল হোসেনের আকস্মিক মৃত্যুতে কবির জীবনে প্রচন্ড শূন্যতা নেমে আসে। 
তাহারেই পড়ে মনে কবিতার ব্যাখ্যা বুঝতে পারলেন। তাহারেই পড়ে মনে কবিতার ব্যাখ্যা হলো সুফিয়া কামালের স্বামীর আকর্ষিক মৃত্যুতে তিনি শোকাহত। তাহারেই পড়ে মনে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তরে পূর্ণ নম্বর পেতে কবিতাটির ব্যাখ্যা জেনে নেওয়া খুবই জরুরী। তাহারেই পড়ে মনে কবিতার mcq অথবা তাহারি পরে মনে কবিতার জ্ঞান মূলক প্রশ্নের উত্তর ভালোভাবে জানা থাকলে সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর লেখা সহজ হয়।
তাহারেই পড়ে মনে কবিতার mcq

তাহারেই পড়ে মনে কবিতার mcq গুলো ভালোভাবে পড়ে নিলে কবিতাটির সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সহজ হয়। ইতিমধ্যেই তাহারেই পড়ে মনে কবিতার ব্যাখ্যা জানতে পেরেছেন। জানার জন্য আমাদের অন্য পোস্টটি দেখতে পারেন। তাহারেই পড়ে মনে কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন গুলো ভালোভাবে পড়লে উপকার হবে। তাহারেই পড়ে মনে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর সঠিকভাবে লেখার জন্য mcq পড়া প্রয়োজন হয়। অথবা পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে তাহারেই পড়ে মনে কবিতা mcq জানা আবশ্যক।

তাহারেই পড়ে মনে কবিতার mcq

তাহারেই পড়ে মনে কবিতার mcq গুলো আজকে জেনে নেব । তাহারেই পড়ে মনে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের সম্পূর্ণ নম্বর পেতে হলে তাহারেই পড়ে মনে কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন অথবা তাহারেই পড়ে মনে কবিতার mcq জানতে হবে। তাহারেই পড়ে মনে কবিতার mcq গুলো চারটি অপশন থাকে, কিন্তু আমরা সময় বাঁচানোর জন্য শুধু সঠিক উত্তরগুলো জেনে নেব। তাহলে mcq পড়তে আমাদের অনেক সময় বেঁচে যাবে।
প্রশ্ন:’তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটির রচয়িতা কে?
উত্তর: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটির রচয়িতা সুফিয়া কামাল
প্রশ্ন:’তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি প্রকাশিত হয় ?
উত্তর: ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে

প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?

উত্তর: তাহারেই পড়ে মনে কবিতাটি মাসিক মোহাম্মদী পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার প্রধান গুণ কী?
উত্তর: নাটকীয়তা ও সংলাপরীতি
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কী প্রাধান্য পেয়েছে?
উত্তর: প্রকৃতি ও মানবমনের সম্পর্ক প্রাধান্য পেয়েছে
প্রশ্ন:’তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি কোন অর্থে সার্থক?
উত্তর: প্রকৃতি ও মানবমনের সম্পর্ক নিরূপণে
প্রশ্ন:’তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবি কোন বিষয়ে তাৎপর্যময় অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছেন?
উত্তর: প্রকৃতি ও মানবমনের সম্পর্ক
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার কবির জীবনে শূন্যতা নেমে আসার কারণ কী?
উত্তর: স্বামীর মৃত্যুর কারণে কবির জীবনে শূন্যতা নেমে আসে
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটির গঠনরীতি কোন বৈশিষ্ট্যের?
উত্তর: নাটকীয়
প্রশ্ন: গঠনরীতির দিক থেকে ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি কেমন?
উত্তর: সংলাপনির্ভর
প্রশ্ন: গঠনরীতির দিক থেকে কোন কবিতাটি আলাদা?
উত্তর: তাহারেই পড়ে মনে কবিতা
প্রশ্ন: ‘পুষ্পারতি লভেনি কি ঋতুর রাজন?’- এখানে ‘ঋতুর রাজন’ দ্বারা কোনটিকে নির্দেশ করা হয়েছে?
উত্তর: বসন্ত
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
উত্তর: তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় ছায়াপাত ঘটেছে
উত্তর: কবির ব্যক্তিজীবনের দুঃখময় ঘটনা ও প্রিয়জন হারানোর দুঃসহ বেদনা
প্রশ্ন: কার আগমনে বাতাবি লেবুর ফুল ও আমের মুকুলের গন্ধে দখিনা বাতাস ভরে ওঠে?
উত্তর: বসন্তের
প্রশ্ন: ‘অলখ’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: অলক্ষ
প্রশ্ন: ‘পাথার’ শব্দের সমার্থক কোনটি?
উত্তর:সমুদ্র 
প্রশ্ন: মাধবী’ শব্দটি ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
উত্তর: বাসন্তীলতা
প্রশ্ন: ‘কুহেলি’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: কুহেলি শব্দের অর্থ কুয়াশা 
প্রশ্ন: ‘উত্তরী’ শব্দের অর্থ কী? 
উত্তর: উত্তরী শব্দের অর্থ চাদর
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় ব্যবহৃত ‘কুহেলি উত্তরী’ শব্দটি কী অর্থ বহন করে?
উত্তর: কুয়াশার চাদর
প্রশ্ন:’বরিয়া’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: বরণ করে
প্রশ্ন: কবি সুফিয়া কামালের জন্ম কত সালে?
উত্তর: ১৯১১ সালে
প্রশ্ন: সুফিয়া কামালের জন্ম কোথায়?
উত্তর: বরিশালে
প্রশ্ন: সুফিয়া কামালের পৈতৃক নিবাস কোথায়?
উত্তর: কুমিল্লা
প্রশ্ন: কবি সুফিয়া কামালের মাতার নাম কী?
উত্তর: সাবেরা বেগম
প্রশ্ন: প্রাতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা গ্রহণ না করলেও আরজ আলী মাতুব্বরের পাণ্ডিত্য ও জ্ঞান অভাবনীয়।
উদ্দীপকের আরজ আলী মাতুব্বরের সঙ্গে তোমার পাঠ্যবইয়ের কোন লেখকের সাদৃশ্য রয়েছে?
উত্তর:সুফিয়া কামাল
প্রশ্ন: ‘কেয়ার কাঁটা’ কী?
উত্তর: সুফিয়া কামাল রচিত একটি গ্রন্থ
প্রশ্ন: কোনটি সুফিয়া কামাল রচিত গ্রন্থ?
উত্তর: উদাত্ত পৃথিবী
প্রশ্ন: ‘হে কবি, নীরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায়’— কবি কেন নীরব?
উত্তর: শীতের রিক্ততা ভুলতে পারছেন না বলে
প্রশ্ন: ‘হে কবি, নীরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায়’— এ চরণটিতে ‘নীরব কেন’ বলতে কবির কেমন অবস্থা বোঝায় ?
উত্তর: কাব্য ও গান রচনায় সক্রিয় না হওয়া
প্রশ্ন: তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কে, কাকে প্রশ্ন করেছে?
উত্তর: কবি-ভক্ত কবিকে
প্রশ্ন: কহিল সে স্নিগ্ধ আঁখি তুলি— দক্ষিণ দুয়ার গেছে খুলি?’ কবির এ রকম উক্তির কারণ কী? 
উত্তর: উদাসীনতা
প্রশ্ন: ‘কহিল সে স্নিগ্ধ আঁখি তুলি’— চরণটিতে ‘স্নিগ্ধ আঁখি’ বলতে বোঝায়—
উত্তর: কোমল নেত্র
প্রশ্ন: ‘দক্ষিণ দুয়ার গেছে খুলি’- চরণটিতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: কবির উদাসীনতা
প্রশ্ন: ‘দক্ষিণ দুয়ার গেছে খুলি’- চরণটিতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: কবির উদাসীনতা
প্রশ্ন: দক্ষিণ দুয়ার কীভাবে খুলে গেছে?
উত্তর: বসন্ত বাতাসে খুলেছে
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায়— ‘কোথা তব নব পুষ্পসাজ’— উক্তিটি কার উদ্দেশে বলা হয়েছে?
উত্তর: কবির
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কোন ফুলের উল্লেখ আছে?
উত্তর: বাতাবি লেবুর ফুল
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবি কী ফোটার কথা জানতে চেয়েছেন?
উত্তর: আমের মুকুল
প্রশ্ন: বাতাবি লেবুর ফুল ফুটেছে কি?’— ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার এই চরণ দ্বারা প্রকাশিত হয়েছে—।
উত্তর: কবির হাহাকার
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কে গন্ধে অধীর আকুল হয়েছে কি না জানতে চাওয়া হয়েছে?
উত্তর: দখিনা সমীর
প্রশ্ন: কবি-ভক্ত কবিকে প্রশ্ন করেছেন কেন?
উত্তর: কৰি উন্মনা বলে
প্রশ্ন: শুনি নাই, রাখিনি সন্ধান’- কবি কার সন্ধান রাখেননি?
উত্তর: বসন্তের 
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কে কবিকে বসন্তের বন্দনাগীত রচনা করতে বলেছেন?
উত্তর: কবির ভক্ত
প্রশ্ন: ‘ বসন্ত-বন্দনা তব কণ্ঠে শুনি- এ মোর মিনতি— এ মিনতি করে— 
উত্তর: কবি-ভক্ত
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবি গান রচনা না করলেও বসন্ত ঋতু এসেছে কেন?
উত্তর: প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে
প্রশ্ন: তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় বসন্ত কাকে স্মরণ করে এসেছে? 
উত্তর: তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় বসন্ত কাকে স্মরণ করে  ফাগুন এসেছে
প্রশ্ন: বসন্ত কবির কাছে অর্থহীন, কারণ
উত্তর: প্রিয়জনের বিচ্ছেদবেদনা
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির মন কীসে আচ্ছন্ন হয়ে আছে?
উত্তর: রিক্ততার হাহাকারে
প্রশ্ন: ‘বসন্ত-বন্দনা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: বসন্তের স্তুতি করা
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কার প্রতি কবির তীব্র বিমুখতা? 
উত্তর: বসন্তের

তাহারেই পড়ে মনে কবিতার mcq 

প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় শীতকে কোন ঋতুর বিপরীতে স্থাপন করা হয়েছে?
উত্তর: বসন্ত
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় ‘বিমুখতা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: অবজ্ঞা
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবি কাকে ব্যথা দিয়েছেন?
উত্তর: ঋতুরাজ 
প্রশ্ন: পহেলা বৈশাখে গোটা জাতি উৎসবে মেতে উঠলেও ডপ্রশ্ন: রুবিনা ব্যক্তিগত বিষাদময়তায় আচ্ছন্ন হয়ে আছেন। পহেলা বৈশাখের সাথে ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কীসের মিল রয়েছে?
উত্তর: বসন্ত
প্রশ্ন: কবি-ভক্ত কাকে বরণ করতে বলেন কবিকে?
উত্তর: বসন্তকে
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কে অর্ঘ্য বিরচন করে?
উত্তর: বসন্ত
প্রশ্ন: ফুল কি ফোটেনি শাখে?’— কবি কেন এ প্রশ্ন করেছেন?প
উত্তর: অভিমান ও বিদ্রূপ করে।
প্রশ্ন: উপেক্ষায় ঋতুরাজে কবি কী দেয় বলে ভক্ত উল্লেখ করেছে?
উত্তর: ব্যথা বলে উল্লেখ করেছেন
প্রশ্ন: ‘কহিল সে কাছে সরে আসি’— পত্তিতে কী প্রকাশ পেয়েছে?
উত্তর: ব্যথা প্রকাশ পেয়েছে
প্রশ্ন: ‘কহিল সে কাছে সরে আসি – পরের পদ্ধত্তি কোনটি? * কুহেলি 
উত্তর: তলে মাঘের সন্ন্যাসী।
প্রশ্ন: নিচের কোনটিতে কবির অভিমান প্রকাশ পেয়েছে?
উত্তর: কহিল সে পরম হেলায়
প্রশ্ন: মাঘের সন্ন্যাসী দিগন্তের কেমন পথে গেছে? দিল মেসিডেনসিয়াল 
উত্তর: পুষ্পশূন্য
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় শীতকালকে মাঘের সন্ন্যাসী বলার কারণ কী?
উত্তর: শীতকাল খালি হাতে বিদায় নেয়
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে চলে গেছে কে?
উত্তর: মাঘের সন্ন্যাসী
প্রশ্ন: মনে পড়ে আজ সে কোন জনমে বিদায় সন্ধ্যা বেলা/আমি দাঁড়ায়ে রহিন, এপারে, তুমি ওপারে ভাসালে ভেলা’- উদ্দীপকের ভাবের সাথে কবির ভাবের মিল কোথায়?
উত্তর: তাহারেই পড়ে মনে, ভুলিতে পারি না কোনো মতে
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির কোন জীবনের প্রভাব রয়েছে?
উত্তর: ব্যক্তিজীবনের
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির বসন্তবিমুখতার মধ্য দিয়ে কোনটি ফুটে উঠেছে?
উত্তর: উদাসীনতা
প্রশ্ন: কবির ঋতুরাজকে উপেক্ষা করার কারণ কী? 
উত্তর: প্রিয়জনের মৃত্যুশোক
প্রশ্ন: কবি-ভক্ত কবির কাছে কীসের মিনতি করেছেন?
উত্তর: কবিকণ্ঠে বসন্ত-বন্দনার
প্রশ্ন: তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় ‘লবে না কি তব বন্দনায়’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: বন্দনা-গান রচনা করে বসন্তবরণ
প্রশ্ন: কহিল সে স্নিগ্ধ আঁখি তুলি – কে স্নিগ্ধ আঁখি তুলল?
উত্তর: কবি
প্রশ্ন: ‘দক্ষিণ দুয়ার গেছে খুলি? বাতাবি নেবুর ফুল ফুটেছে কি? ফুটেছে কি আমের মুকুল? দখিনা সমীর তার গন্ধে গন্ধে হয়েছে কি অধীর আকুল?’ কবিতাংশটি কোন বিষয়কে নির্দেশ করে? 
উত্তর:  কবির উদাসীনতা
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় ‘কহিল’ শব্দটি কতবার ব্যবহৃত হয়েছে?
উত্তর: পাঁচ
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় ‘অর্ঘ্য বিরচন’ শব্দটি কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েচ্ছে? 
উত্তর: অঞ্জলি বা উপহার রচনা
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবি এত উন্মনা কেন?
উত্তর: প্রিয়জনের বিদায়ে
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির মন বিষণ্ণতায় আচ্ছন্ন যে কারণে –
উত্তর: প্রিয়জন হারানোর শোকে
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির কাকে মনে পড়ে?
উত্তর: মাঘের সন্ন্যাসীকে
প্রশ্ন: ‘নাই হলো, না হোক এবারে’— উক্তিটিতে কবি সুফিয়া কামালের কোন অনুভূতি ব্যক্ত হয়েছে?
উত্তর: বসন্তের প্রতি উদাসীনতা
প্রশ্ন: “ওগো কবি। রচিয়া লহ না আজও গীতি- এখানে কবি-ভক্ত কবির কাছে কী রচনার কথা বলেছেন?
উত্তর:  বসন্ত-বন্দনা
প্রশ্ন: “উপেক্ষায় ঋতুরাজে কেন কবি দাও তুমি ব্যথা?’ কবি-ভক্ত কবিকে এ প্রশ্ন করেছেন কেন?
উত্তর: ঋতুরাজের প্রতি কবির অনাগ্রহ দেখে
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির উদাসীনতাকে কোনটির সঙ্গে তুলনা করা যায়?
উত্তর: শীতের রিক্ততা
প্রশ্ন: ‘কুহেলি উত্তরী তলে মাঘের সন্ন্যাসী’ চরণটির তাৎপর্য কী? 
উত্তর:সর্বত্যাগী সন্ন্যাসীর মতো মাঘের শীতের বিদায়
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় ‘পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে’– বলতে কোনটির ইঙ্গিত করা হয়েছে?
উত্তর: শীতের বিদায়
প্রশ্ন: কবি শীতকে কীসের সাথে তুলনা করেছেন?
উত্তর: মাঘের সন্ন্যাসী
প্রশ্ন: কবিহৃদয়ে বসন্ত নাড়া দেয়নি কেন?
 উত্তর: কবি ব্যক্তিজীবনে শোকে মুহ্যমান ছিলেন বলে
প্রশ্ন: শিউলি ঢাকা মোর সমাধি, পড়বে মনে উঠবে কাঁদি।’ রবীন্দ্রনাথের এই চরণের ন্যায় প্রকৃতি-সংশ্লিষ্ট বেদনাবোধ প্রকাশ পেয়েছে কোন কবিতায়?
উত্তর: তাহারেই পড়ে মনে
প্রশ্ন: মন বলে তুমি রয়েছ যে কাছে আঁখি বলে কত দূরে। ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার কবির ভাবনায় উল্লিখিত তুমিটা কে?’
উত্তর: কবির স্বামী
প্রশ্ন: তুমি যে গিয়াছ বকুল বিছানো পথে।’ উল্লিখিত তুমিকে ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার আলোকে কার সাথে তুলনা করা যায় ?
উত্তর: কবির স্বামী
প্রশ্ন: প্রকৃতি বাসন্তী সাজে সজ্জিত হলেও ইঞ্জিনিয়ার খালেকুজ্জামান কর্মব্যস্ততায় তা খেয়ালই করেননি। তাঁর মধ্যে ‘তাহারেই পড়ে মনে কবিতার কবির কোন দিকটি লক্ষ করা যায়? 
উত্তর: উদাসীনতা
প্রশ্ন: বসন্ত তার সমস্ত সৌন্দর্য দিয়ে কবিমনকে স্পর্শ করতে পারে না কেন? 
উত্তর: কবি শোকাচ্ছন্ন থাকায়
প্রশ্ন: ঋতুরাজ বসন্তে প্রকৃতি সাজ সাজ রবে মেতে উঠলেও  ইমরান তাঁর পেশায় ব্যস্ত থাকায় কিছুই অনুভব করেননি। ইমরানের মধ্যে “তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার কবির কোন দিকটি দৃশ্যমান?
উত্তর: প্রকৃতির প্রতি উদাসীনতা
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কোন বিষয়টি ফুটে উঠেছে?
উত্তর: কবির বিরহ-যন্ত্রণা কও

তাহারেই পড়ে মনে mcq ব্যাখ্যা

প্রশ্ন: “পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে” বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর :  তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় “পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে” কথাটি দিয়ে কবি তাঁর প্রিয়জন হারানোর শোকে হৃদয়ের শূন্যতাকে শীতপ্রকৃতির রিক্ততার সঙ্গে তুলনা করেছেন।
শীত ঋতু প্রকৃতিকে শূন্য করে তোলে। গাছের পাতা ঝরে যায় । গাছ হয়ে পড়ে পত্র-পুষ্পহীন। কবির জীবনও শীতের মতোই রিক্ত হয়ে গেছে। কারণ তাঁর জীবন থেকে প্রিয়তম স্বামী চিরতরে হারিয়ে গেছেন। তাই নিজ জীবনের শূন্যতাকে শীতের প্রকৃতির সঙ্গে তুলনা করতে গিয়ে কবি ‘পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে’ কথাটি বলেছেন।
প্রশ্ন: তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় কবির ব্যক্তিজীবন কীভাবে ধরা পড়েছে?
উত্তর : ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির প্রিয়জন হারানোর স্মৃতি মনে পড়ে। তাঁর প্রতি গভীর হৃদয়বেদনা অনুভবের মাধ্যমে কবির ব্যক্তিগত জীবন ধরা পড়েছে।
‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির ব্যক্তিগত শোক ও দুঃখবোধের বিষয়টি প্রতিফলিত হয়েছে। কবির সাহিত্য সাধনার প্রধান সহায়ক ছিলেন তাঁর স্বামী সৈয়দ নেহাল হোসেন। তাঁর মৃত্যুতে কবির প্রচণ্ড শূন্যতা নেমে আসে। প্রকৃতিতে বসন্ত এলেও কবির অন্তরজুড়ে শীতের রিক্ততা বিরাজ করে। তিনি কোনোমতেই তাঁকে ভুলতে পারেন না। শীতের রিক্ত পরিবেশের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ হয়ে ওঠে তাঁর জীবন। প্রিয়জন হারিয়ে তাঁর হৃদয় বেদনায় কাতর, তার হৃদয়জুড়ে যেন সমস্ত শূন্যতা বিরাজ করছে। তিনি বসন্তের ফুলের সৌরভ অনুভব করতে পারেন না এবং তার ভক্তকুলের বিনয় অনুরোধও রক্ষা করতে পারেন না। শীতের প্রকৃতি যে বিরাজ করছে তাঁর জীবনে । এভাবে কবিতায় কবির ব্যক্তিগত জীবন ধরা পড়েছে।
প্রশ্ন: “কুহেলি উত্তরী তলে মাঘের সন্ন্যাসী।”— পঙক্তিটি বুঝিয়ে লেখ ।
উত্তর : “কুহেলি উত্তরী তলে মাঘের সন্ন্যাসী।”
তাহারেই পড়ে মনে কবিতার পঙক্তিটিতে কবি শীতকে মাঘের সন্ন্যাসীরূপে কল্পনা করেছেন। শীত ঋতুতে কুয়াশা চারদিক আচ্ছন্ন করে রাখে। গাছের পাতা ঝরে যায়। পরিবেশে এক নিঃস্ব-রিক্ত রূপ চোখে পড়ে। কবি শীতের এই অবস্থাকে সন্ন্যাসীর সঙ্গে তুলনা করেছেন। সন্ন্যাসীরা জাগতিক বিলাস ব্যসন ত্যাগ করে সহজ-সরল জীবনযাপন করেন। তারা সংসারবিরাগী, সর্বত্যাগী। শীতও যেন তাই বসন্ত আসার আগে সর্বত্যাগী সন্ন্যাসীর মতো প্রকৃতিকে রিক্ত-শূন্য করে কুয়াশার চাদরে আচ্ছন্ন করে রাখে।
প্রশ্ন: “কোথা তব নব পুষ্প সাজ?” – উক্তিটি বুঝিয়ে লেখ
উত্তর : “কোথা তব নব পুষ্প সাজ?”- উক্তিটির মাধ্যমে কবির হৃদয়ে বসন্তের ছোঁয়া না লাগা বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে।
‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় শীত ও বসন্ত প্রকৃতিকে সামনে রেখে কবির ব্যক্তিগত জীবনের দুঃখময় ঘটনার কথা প্রকাশ পেয়েছে। প্রকৃতিতে ঋতুরাজ বসন্ত এলেও কবির কোনো পরিবর্তন নেই। বসন্তের আগমনে বাতাবি লেবুর ফুল ও আমের মুকুলের গন্ধ দখিনা বাতাস বইয়ে দিচ্ছে, প্রকৃতি নতুন সাজে সেজে উঠেছে। অথচ কৰি উন্মনা। এসব কিছুই তিনি লক্ষ করেননি। নতুন ফুলে তিনি নিজেও সাজেননি, ঘরও সাজাননি। আলোচ্য উক্তির মাধ্যমে কবিভক্ত এর কারণ জানতে চেয়েছেন।
প্রশ্ন:‘সে ভুলেনি তো, এসেছে তা ফাগুনে স্মরিয়া– উক্তিটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : ‘সে ভুলেনি তো এসেছে তা ফাগুনে স্মরিয়া— উক্তিটির মাধ্যমে প্রকৃতির পরিবর্তনে ব্যক্তির সুখ-দুঃখের প্রভাব না পড়ার দিকটিকে বোঝানো হয়েছে।
তাহারেই পড়ে মনে, কবিতায় কবির ব্যক্তিগত শোক ও দুঃকবোধের বিষয়টি প্রতিফলিত হয়েছে। এখানে কবির স্থবিরতা প্রকৃতির গতিময়তাকে থামাতে পারেনি । কারণ প্রকৃতি তার আপন নিয়মে সদা পরিবর্তনশীল। মানুষের সুখ-দুঃখ প্রকৃতিকে প্রভাবিত করতে পারে না। কবিতার আলোচ্য পঙ্ক্তিতে এ বিষয়টিই মূর্ত হয়ে উঠেছে।
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটিকে নাটকীয় গুণসম্পন্ন কবিতা বলা হয় কেন?
উত্তর : গঠনরীতির দিক থেকে সংলাপনির্ভর হওয়ায় ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি নাটকীয় গুণসম্পন্ন ।
কবি সুফিয়া কামালের ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি সংলাপনির্ভর কবিতা। এ কবিতায় কবি ও কবির ভক্তকুলের
মধ্যে সংলাপ বিনিময় হয়েছে। স্বামী-বিচ্ছেদে শোকাচ্ছন্ন হয়ে থাকার কারণে কবি প্রকৃতিতে বসন্ত এলেও বসন্তকে বন্দনা করে কোনো সাহিত্য রচনা করেন না। এতে তাঁর ভক্তকুল উৎকণ্ঠিত হয়ে ওঠে। কবি ও কবিভক্তের মধ্যে চলতে থাকে নাটকীয় সংলাপ।
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে, ভুলিতে পারি না কোনো মতে।’ উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : বসন্তের আগমনে শীতের বিদায়কে ভুলতে না পারায় কবি প্রশ্নোক্ত উক্তিটি করেন।
প্রকৃতিতে বসন্ত এলেও কবির মনজুড়ে আছে শীতের রিক্ত ও বিষণ্ণ ছবি। কবির মন দুঃখভারাক্রান্ত। তাঁর কণ্ঠ নীরব। শীতের করুণ বিদায়কে তিনি কিছুতেই ভুলতে পারছেন না। তাই বসন্ত তাঁর মনে কোনো সাড়া জাগাতে পারছে না। বসন্তের সৌন্দর্য তার কাছে অর্থহীন। তাঁর বারবার শীতের বিদায়ের কথা মনে পড়ে।
প্রশ্ন: বসন্তের সৌন্দর্য কবির কাছে অর্থহীন কেন? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : প্রিয়জন হারানোর ব্যথায় করিমন শোকাচ্ছন্ন, বসন্তের সৌন্দর্য তাই কবির কাছে অর্থহীন।
প্রকৃতির সৌন্দর্য মানবমনে অফুরন্ত আনন্দের উৎস। বসন্ত প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য কবির মনে শিহরণ জাগাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু কবিমন রিক্তৃতার হাহাকারে আচ্ছন্ন হয়ে আছে। বসন্ত এলেও তাঁর মনে আনন্দ নেই। তাই বসন্তের সৌন্দর্য কবির কাছে অর্থহীন।
প্রশ্ন:”হে কবি, নীরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায়।” ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : প্রকৃতিতে বসন্তের আগমন হলেও কবি উদাসীন ও নীরব থাকায় ভক্তরা তাঁকে প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেছে।
বসন্তের আগমনে প্রকৃতি নতুন রূপে সাজে। কুয়াশাচ্ছন্ন শীতের প্রকৃতিতে যেমন রিক্ততার রূপ থাকে, ফাগুনের শুরুতে বসন্তের আবির্ভাবে তা মুছে যায়। তখন গাছে গাছে নতুন পাতা গজায়, ফুলে ফুলে ভরে ওঠে বৃক্ষ শাখা, কোকিলের ডাক চার দিক মাতিয়ে রাখে। কবিমনে ফুটে ওঠে অন্যরকম আমেজ। উৎফুল্ল হয়ে কবি বসন্তকে বরণ করে নেন, রচনা করেন বসন্তের আগমনী গান। কিন্তু এই বসন্তের আগমনেও যখন ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার কবি সুফিয়া কামালের মনে আনন্দ বার্তা আসেনি, তখন কবিভক্ত চিন্তিত হয়ে পড়ে এবং কবিকে বলে, হে কবি, নীরব কেন? ফাগুন যে এসেছে ধরায়!
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাকে আচ্ছন্ন করে আছে সেই বিষাদময় রিক্ততার সুর। – বুঝিয়ে লেখ।
উত্তর : ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় প্রকৃতি ও মানবমনের সম্পর্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক প্রতিফলিত হয়েছে।
এখানে কবির ব্যক্তিজীবনের দুঃখময় ঘটনার ছায়াপাত ঘটেছে। তাঁর সাহিত্যসাধনার প্রধান সহায়ক ও উৎসাহদাতা স্বামীর আকস্মিক মৃত্যুতে তাঁর জীবনে নেমে আসে প্রচণ্ড শূন্যতা এবং ব্যক্তিজীবন ও কাব্যসাধনার ক্ষেত্রে নেমে আসে এক দুঃসহ বিষণ্ণতা। কবিমন রিক্তৃতার হাহাকারে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। সেই বিষাদময় রিক্ততার সুরই এই কবিতাটিকে আচ্ছন্ন হয়ে আছে।
প্রশ্ন: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কোন বিষয়টি প্রত্যাশা করা হয়েছে?- ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : কবিতাটিতে কবির ঋতুরাজ বসন্তকে বরণ করে নেওয়ার প্রত্যাশা করা হয়েছে।
‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির ব্যক্তিজীবনের দুঃখময় ঘটনার কথা বলা হয়েছে। সাধারণভাবে প্রকৃতির সৌন্দর্য মানবমনের অফুরন্ত আনন্দের উৎস। বসন্ত প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য যে কবিমনে আনন্দ শিহরণ জাগাবে এবং তিনি তাকে ভাবে ছন্দে সুরে ফুটিয়ে তুলবেন সেটিই প্রত্যাশিত। কবিমন যদি কোনো কারণে শোকাচ্ছন্ন কিংবা বেদনা-ভারাতুর থাকে তবে বসন্ত তার সমস্ত সৌন্দর্য সত্ত্বেও কবির অন্তরকে স্পর্শ করতে পারে না।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button